![Room No 13 [Edgar Wallace] || রুম নম্বর ১৩ (এডগার ওয়ালেস]](files/RoomNo13Front.jpg)
১৯২০ দশকের ব্রিটেন। চতুর্দিকে সব কুখ্যাত অপরাধী আর তাদের অপরাধের জাল বিস্তৃত। তাদের ধরতে নাস্তানাবুদ হয় গোটা পুলিশ বিভাগ ও গোয়েন্দা দপ্তর। এমনই এক কুখ্যাত অপরাধী সুচতুর কৌশলে গোটা ইংল্যান্ড জুড়ে জাল নোটের চোরাকারবার শুরু করেছে। বড়ো বড়ো গোয়েন্দা প্রধান ঘোল খেয়ে যাচ্ছেন সেই জাল নোটের পাণ্ডাকে ধরতে। গল্পের মূল চরিত্র, জেলফেরত জনি ভালোবাসে একদা কুখ্যাত অপরাধী পিটার কেনের মেয়ে মার্নিকে। পিটার চান ভদ্র ঘরে মেয়ের বিয়ে দিতে। পিটারের একসময়ের পার্টনার ইমানুয়েল বহু বছর পুরনো হিসেব-নিকেশ বুঝে নিতে ফিরে আসেন। মার্নির সঙ্গে বিয়ে হয় মেজর ফ্লয়েডের কিন্তু এরা প্রত্যেকেই কোন না কোন ভাবে সেই জাল নোট পাচার চক্র এবং এক বিশেষ কুখ্যাত ক্লাবের ১৩ নম্বর ঘরের সাথে জড়িয়ে পড়ে। এই সব রহস্যের সমাধান করতে ময়দানে উপনীত হন বিখ্যাত সত্যান্বেষী জে.জি.রিডার। কে এই রিডার? তিনি কি পারবেন এই রহস্যের জাল ছিন্ন করতে? নাকি পূর্বসূরীদের মত তিনিও নাস্তানাবুদ হবেন? প্রেম, বিশ্বাসঘাতকতা, অপরাধী ও অপরাধ, খুন, জখম, চোরাকারবার... সব মিলিয়ে ধুন্ধুমার 'রুম নম্বর ১৩'