গল্পসূচী
- ছাই চাপা সাতটা আগুন
- ঘুমন্ত ঈশ্বর
- কাঁটা
- অভিশপ্ত পুরাণ
★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★★
- ছাই চাপা সাতটা আগুন
বিভূতি ফিরতে চায় রাতঘিড়ায়। কিন্তু ওই নামে কোন জায়গা নাকি পৃথিবীর মানচিত্রেই নেই। সবাই ভাবছে বিভূতি বদ্ধ উন্মাদ। অগত্যা ও যোগাযোগ করে একজন সাইকোলজিস্টের সাথে। অন্যদিকে শহরে একের পর এক খুন। প্রত্যেকটা খুন হচ্ছে নির্দিষ্ট প্যাটার্ন মেনে। খুনের মোটিভ কী? রাতঘিড়া তাহলে কোথায়? দু'টো আপাত বিচ্ছিন্ন ঘটনার মধ্যে আদৌ কি কোন কানেকশন আছে?
- ঘুমন্ত ঈশ্বর
শিলিগুড়ির এই নতুন বাড়িতে ভাড়া আসার পর থেকেই মিলি দেখছে প্রতিদিন ঠিক মাঝরাতে ওর বাড়ির দেওয়াল টপকে একটা ফুটফুটে মেয়ে লুকিয়ে বাগানে ঢোকে। অথচ পরদিন মাটির ওপর কোন পায়ের ছাপ পাওয়া যায় না। রাতবেরাতে ঘরের ভেতর থেকে পুরুষকন্ঠে ভেসে আসে দুর্বোদ্ধ ভাষায় সমস্ত মন্ত্র উচ্চারণ। নিজের অজান্তেই কি মিলি নিজেকে জটিল পরিস্থিতিতে জড়িয়ে ফেলছে?
- কাঁটা
অর্ক আর জয়িতার সুখী সংসার। একদিন হঠাৎ ওরা বাড়ির সামনে একটা পচা গলা পাখি পড়ে থাকতে দেখে। তারপর থেকেই ওদের সংসারে একে একে ঘটতে থাকে সমস্ত অতিলৌকিক ঘটনা। কেন?
- অভিশপ্ত পুরাণ
শহরে একের পর এক খুন। প্রত্যেকটা খুন হচ্ছে কোন না কোন পুরাণের রেফারেন্স মেনে। তদন্তে নেমে অবিনাশ কি পারবে পুরাণের জট ছাড়িয়ে খুনীকে অ্যারেস্ট করতে?