Skip to product information
1 of 1

Karjosiddhir Deb Debi [Somabrata Sarkar]

Karjosiddhir Deb Debi [Somabrata Sarkar]

Regular price Rs. 280.00
Regular price Rs. 350.00 Sale price Rs. 280.00
Sold out
Tax included. Shipping calculated at checkout.
Short Descriptions:
  • Author: Somabrata Sarkar
  • ISBN: 9789349189560
  • Binding: Hardcover
  • Language: Bengali
  • Publisher: Deep Prakashan

SKU: DEEP-KSDDD
Vendor: Deep Prakashan
Category: Print Books

Shipping & Returns

Free shipping and returns available on all orders!

We ship all US domestic orders within 5-10 business days

Materials

The item with the Committed label has a lower environmental impact because it was made with sustainable materials or methods. We are committed to creating items that combine sustainability with style. Made with recycled cashmere and industril by products.

Size Chart

Care Instructions

We advise routinely dusting your items with a gentle cleanser to preserve its look. Periodically, it may need to be softly wet with a mild detergent solution.

View full product details

ঋষি গর্গের ছিল উচ্ছিষ্ট গণপতির সিদ্ধি। তিনি বলেছেন গভীর অরণ্যে উচ্ছিষ্ট গণেশের ক্রিয়াদি করতে, নিরাভরণ দেহে রক্তচন্দন মেখে, পান খেতে খেতে। ভৃগু ঋষি বলছেন, ফলমূল খেয়ে উপাসনাতে বসতে, মাংসে নৈবেদ্য সাজাতে। উচ্ছিষ্ট গণপতির ক্রিয়াতেজ সাংঘাতিক। আমিরকে গরিব, গরিবকে আমির, খ্যাতিমানকে কদর্য, কদর্যকে খ্যাতিমান, শত্রুকে মিত্র, মিত্রকে শত্রু নিমেষে করে দিতে পারে। ক্রিয়া খুলে গেলে যিনি করাচ্ছেন তাঁর ওপর মস্ত প্রভাব আসে। তাঁকে ধনে-জনে সর্বস্বান্ত করে দেয়। আগেকার দিতে রাজা-জমিদারেরা এগুলোর প্রয়োগ করাতেন- যে কারণে হঠাৎ রাজ্যবৃদ্ধি, সংঘর্ষ, হত্যা এ সমস্ত লেগে থাকত। বজ্রযোগিনী ত্রিকায়, তিনটি কায়া ধরে রয়েছেন। ত্রিকায়সিদ্ধ যাঁরা, সম্ভবকে অসম্ভব করে দিতে পারেন। কোর্টের রায় ঘোরানো-ফাঁসির আসামিকে পর্যন্ত ত্রিকায় বজ্রযোগিনীর ক্রিয়া করে বাঁচিয়ে আনা সম্ভব। মহাপিশাচিনী অবস্থান করেন ঘনঘোর শ্মশানে চিতার কুণ্ডের মধ্যে। কিছু বর্জনীয়, পরিত্যক্ত সমস্ত উপকরণ দিয়ে দেবীর পুজো চলে। মানুষের ইচ্ছেকে অনিচ্ছাতে, অনিচ্ছাকে ইচ্ছেতে পরিণত করতে থাকেন মহাপিশাচিনী। মধুমতীর সাধনায় বস্তু লাভ হয়। যে বস্তু লাভ হয় সেই বস্তু থেকে ক্ষতি আসতে পারে পরবর্তী যেকোনো সময়। সম্পত্তি হল, অর্থ এল- একটা সময় বস্তুদ্বয় জীবনে চরম দুর্বিপাক টেনে আনল। কার্যসিদ্ধির জন্য তন্ত্রে যে সমস্ত দেব-দেবীদের আরাধনা ও উপাসনার রীতি রয়েছে সেসব অতীব গুহাক্রিয়ার পদ্ধতি। ফলাফল লাভ হয় ঠিকই। এটা মাথাতে রেখে আরাধনাতে যাওয়া ভালো যে, প্রত্যেক ক্রিয়ার বিপরীত প্রতিক্রিয়া রয়েছে। সেগুলো পরবর্তী ক্ষেত্রে মারাত্মক আকার ধারণ করে। ক্রিয়ার গুণ নষ্ট হওয়ার সময়সীমা আছে। তন্ত্রের অভিচার বলে যে সমস্ত ক্রিয়াক্রম ভীষণভাবে জনপ্রিয়-মারণ, উচাটন, বশীকরণ, স্তম্ভন, সম্মোহন- সমস্তগুলোঠিকঠাক প্রয়োগ হলে কার্যকাল ছ’মাসের বেশি নয়। কাল অতিবাহিত হলে ক্রিয়া নষ্ট হয়ে যায়। তন্ত্রের কিছু দেব-দেবীর বিকট পুজো পদ্ধতির মধ্যে দিয়ে যে সাধনক্রম রয়েছে সেগুলো ঠিকভাবে করা হলে ফলাফল বা কার্যকরী ক্ষমতা অভিচার ক্রিয়ার থেকে অবশ্য অনেকটা বেশি। অভিচার ক্রিয়া যেমন অতি সাধারণ সাধক করতে পারেন, তন্ত্রের দেব-দেবীদের মাধ্যমে স্বকার্যসিদ্ধির ক্রিয়া সকলে করতে জানেন না। ক্রম বরাবর গুপ্ত। গুরু ছাড়া এগোলে সিদ্ধির দেখা মেলে না। সঠিক প্রয়োগ না হলে স্বকার্যসিদ্ধির বিদ্যা দারিদ্র, দ্বেষ, দুর্ঘটনা, অকালমৃত্যুর মতো বিপরীত ফল আনতে পারে। এই বইতে ধরা রয়েছে বিঘ্নহন্তা, উচ্ছিষ্ট গণপতি, বিঘ্নেশ্বরী, অঘোর লক্ষ্মী, চৌর গণেশ, যক্ষলক্ষ্মী, ত্রিকায় বজ্রযোগিনী, আসুরিক লক্ষ্মী, উচ্ছিষ্ট চণ্ডালিনি, ক্রোধভৈরব, মহাপিশাচিনী, মধুমতী, বিড়াল-যক্ষিণী, কামেশ্বরী, রতিপ্রিয়া, পদ্মিনী, মনোহারিণী, অনুরাগিণী, মহানটি, কালভৈরব, প্রেতবাহনার আখ্যান। সাধনক্রমের পদ্ধতি ও প্রয়োগ নিয়ে রচিত কার্যসিদ্ধির দেব-দেবী।

 

এই বইতে ধরা রয়েছে বিঘ্নহন্তা, উচ্ছিষ্ট গণপতি, বিঘ্নেশ্বরী, অঘোর লক্ষ্মী, চৌর গণেশ, যক্ষলক্ষ্মী, ত্রিকায় বজ্রযোগিনী, আসুরিক লক্ষ্মী, উচ্ছিষ্ট চণ্ডালিনি, ক্রোধভৈরব, মহাপিশাচিনী, মধুমতী, বিড়াল-যক্ষিণী, কামেশ্বরী, রতিপ্রিয়া, পদ্মিনী, মনোহারিণী, অনুরাগিণী, মহানটি, কালভৈরব, প্রেতবাহনার আখ্যান। সাধনক্রমের পদ্ধতি ও প্রয়োগ নিয়ে রচিত কার্যসিদ্ধির দেব-দেবী।