![Kafer O Ekti Janla [Bidisha Ghosh]](files/KAFER-O-EKTI-JANALA-FRONT.jpg)
![Kafer O Ekti Janla [Bidisha Ghosh]](files/KAFER-O-EKTI-JANALA.jpg)
বাবা মারা যাওয়ার পর একদম একা হয়ে গেল সুজয়। মা চলে গিয়েছিলেন সেই কোন ছোটবেলায়। তাঁর চলে যাওয়ার পর এই দশ বছরে বাবার একার সংসারে কখনো হাত নাড়তে হয়নি তাকে। মৃত্যুর আভাস যদি সুকুমার বাবু আর কটা দিন আগে পেতেন তবে এই সদ্য কৈশোর পার করা শিশুটিকে একটু সাবলম্বী করে যেতে পারতেন। কিন্তু সে অবকাশ হল না। এক দুপুরে নিঃশব্দে বিদায় নিলেন তিনি। এই পৃথিবীর মাঝে একদম একলা হয়ে গেল সুজয়। বুঝতে পারল সংসার তার কাছে এক অজানা ব্যবস্থা। একটু একটু করে সেই অজানা ব্যবস্থা চিনে ওঠার পথেই সুজয় আবিষ্কার করল বাবার পুরনো মোবাইল ফোনটা। আর সেই মোবাইলের জানলা দিয়ে সুজয় আবিষ্কার করল একটা গল্প।
ঠিক এমনি একটা জানলা খুঁজে পেয়েছে আরিফ ইকবাল। নতুন জায়গায় চাকরি করতে এসে তার শীতল একাকীত্বের মাঝে একটুখানি উষ্ণতা দিয়েছিল একটা জানলা। যে প্রেম তাকে কাফের করেছিল শৈশবে, সেই প্রেম ফিরে এল একখানা জানলার আলো হয়ে।