
ইতিহাসের সবচেয়ে আলোচিত নাম এডালফ্ হিটলার। একজন সাধারণ সৈনিক
থেকে নাৎসি পার্টির মু
খ, জার্মান চ্যান্সেলর থেকে গোটা দেশের ফ্যু রর হয়ে ওঠার
চমকপ্রদ কাহিনি। আর এই কাহিনির সঙ্গে ওতপ্রোতভাবে জড়িত এক হাড় হিম
করে দেওয়া সংগঠনের নাম- ‘শুটজস্টাফেল’। সেই কুখ্যাত কালো পোশাকের
বাহিনী যাদের উর্দির কলারে লেখা থাকত ‘এস এস’। দুশো নব্বইজনের একটা
এস এস ব্যাটেলিয়ানকে মাত্র ষোলো বছরের মধ্যে নির্দয় নির্ভীক লক্ষাধিক
সৈন্যদলে পরিণত করেছিলেন হেনরিখ হিমলার। অনবদ্য সংগঠক এবং
হিটলারের আস্থাভাজন এই মানুষটিও আর্যদের উত্থানের স্বপ্ন দেখতেন।
ঠিক একই ভাবেএই সময়ে বসে নীল রক্তের পায়ের তলায় থাকবে
গোটা পৃথি বী, এমনটাই স্বপ্ন দেখেন কার্লনিউহ্যস । মিউনিখের বিখ্যাত ডয়েশ
মিউজিয়ামের সর্বেসর্বা। ড্য লেৎসত্ শ্লাক নামক এক ভয়ংকর এবং আধুনিক
গুপ্ত সংগঠনের প্রধান কার্ল। তিনি জানেন তার এই স্বপ্ন পু
রণ করতে পারে এক
বিশেষ জ্ঞানের আধার যা রাখা আছে ভারতের কুমায়ুনের প্রত্যন্ত এক গ্রামের
অদূরে এক মন্দিরের গর্ভগৃহে । যা রক্ষার ভার ছিল একশো পঁচাত্তর বছর বয়স্ক
এক জ্ঞানবৃদ্ধে র ওপর। যা অশুভ শক্তির হাতে আসলে গোটা পৃথি বী হয়ে উঠতে
পারে হিরোশিমা। কার্ল তার এক সুযোগ্য শিষ্যকে পাঠালেন সেই বিশেষ জ্ঞানের
আধারটি হস্তগত করতে।
তারপর...।