5 results
- Brand: BodhshabdoAguner Abak Foara [ Mridul Dasgupta ]
₹270.00Original price was: ₹270.00.₹243.00Current price is: ₹243.00.Book was published by Bodhshabdo.
- Brand: BodhshabdoGopaniya Ghatanar Bibaran [ Binoy Mojumdar ]
₹460.00Original price was: ₹460.00.₹414.00Current price is: ₹414.00.Book was published by Bodhshabdo.
- Brand: BodhshabdoHaraph Bichar: Bangala Taip O Kes
₹490.00Original price was: ₹490.00.₹441.00Current price is: ₹441.00.হরফ বিচার: বাঙ্গালা টাইপ ও কেস
অজরচন্দ্র সরকার
সম্পাদনা: আবু জার মোঃ আককাস
সে-যুগের ধাতব টাইপ থেকে আজকের ইউনিকোড ফন্ট। ছাপাখানার কেস থেকে কম্পিউটারের কিবোর্ড লেআউট। সময় বদলেছে, কিন্তু বাংলা লেখা ছাপার যথাযথ বিজ্ঞানসম্মত বিন্যাস কি আমরা পেয়েছি? প্রায় এক শতক আগে তৎকালীন পরিস্থিতির পরিপ্রেক্ষিতে কতকটা এই প্রশ্নই তুলে দিয়েছিলেন অধুনাবিস্মৃত অজরচন্দ্র সরকার। বাংলা হরফের কম-বেশি ব্যবহার অর্থাৎ পৌনঃপুনিকতার ভিত্তিতে টাইপ কেস সাজানোর প্রসঙ্গ তিনিই প্রথম উত্থাপিত করেন। পৌনঃপুন্যের বিচারে মুদ্রণে হরফসজ্জার ব্যবস্থা পুনর্বিন্যস্ত হওয়া প্রয়োজন তো বটেই, ছাপার প্রযুক্তির কথা বিবেচনায় রেখে বর্ণমালার সংস্কারও দরকার। বাংলা বর্ণমালা, হরফের গঠন, ছাপাখানার কেসের বিন্যাস ইত্যাদির নিরিখে অজরচন্দ্রের এই প্রতিপাদ্য মুদ্রণ ও ভাষাতত্ত্বের আন্তঃসম্পর্কের ধারণা আরও স্পষ্ট করে।
ধারাবাহিক প্রবন্ধের আকারে অজরচন্দ্রের প্রস্তাব সেকালে বিস্তর শোরগোল ফেলে দেয়। যোগেশচন্দ্র রায় বিদ্যানিধি, সুধীর মিত্র থেকে শুভেন্দুশেখর মুখোপাধ্যায়—কলম ধরেন আরও অনেকে। ছড়িয়ে থাকা তেমন সমস্ত লেখা এক মলাটে, প্রথম বার। হরফের সেই বিচার আবু জার মোঃ আককাসের সম্পাদনায়, সটীক রূপে এবং সুবিস্তৃত প্রস্তাবনা ও পরিশিষ্ট-সহ অবশেষে পাঠকের সামনে।
- Brand: BodhshabdoMargin | Bodhshabdo 2023
₹1,200.00Original price was: ₹1,200.00.₹1,080.00Current price is: ₹1,080.00.মার্জিন | বোধশব্দ ২০২৩
যা আছে, সেদিকে তাকানোই আমাদের স্বাভাবিক প্রবণতা। যা নেই, তাতে আমাদের নজর সচরাচর পড়ে না। কিন্তু একটু তলিয়ে ভাবলেই বোঝা যায়, যা নেই, আসলে তা কী ভীষণরকম আছে। ওই আপাত-অনুপস্থিতিই বেঁধে রেখেছে আমাদের যাবতীয় উপস্থিতিকে।
মার্জিনও এমন এক অনুপস্থিতির বৃত্তান্ত। বইয়ের পাতায় আমরা যেমন নজর করি ছাপা হরফ কিংবা ছবি, কিন্তু তার ভিতর ও বাহিরে নানাভাবে খেলা করে যায় ফাঁকা স্থান। কখনো তার পারিভাষিক নাম হয় ‘কার্নিং’, কখনো ‘লেডিং’, কখনো আবার ‘রিভার’। আর এসব সূক্ষ্ম বিচারেরও ঢের আগে আসে মার্জিন। প্রান্তদেশ। কিনারা। এই শূন্যস্থানই ধরে রাখে আমাদের সমগ্র পাঠবস্তুকে। হয়ে ওঠে আমাদের পাঠ প্রক্রিয়ার অনিবার্য অঙ্গ। কখনো তা লেখাকে দৃশ্যত সুপাঠ্য করে তোলে। কখনো হয়ে ওঠে আমাদের পাঠকমনের আয়না—লেখায়-আঁকায়, প্রতিবাদে-সহমতে ভরে যায় পাতার ওই চারটি শূন্য প্রান্ত—জন্ম নেয় মার্জিনালিয়া। মনে রাখা জরুরি, ‘কিনারা’ শব্দেরই আরেকটি অর্থ সমাধান। কোন গভীরতর অনুসন্ধানের বীজ লুকিয়ে থাকে ফাঁকা মার্জিনে?
প্রাচীন পুথি, মুদ্রিত কিতাব কিংবা অত্যাধুনিক ই-বুক—মার্জিনের বৈচিত্র্য ও বিবর্তন লক্ষ করার মতো। সেসব সবিস্তার ধরা রইল এই সংখ্যায়। উঠে এসেছে মার্জিনালিয়া বা মার্জিন-মন্তব্যের দিকটিও। বাংলার সামাজিক-সাংস্কৃতিক পরিপ্রেক্ষিতে যেমন বিষয়গুলি আলোচিত হয়েছে, তেমনই দেশ-বিদেশে এই নিয়ে যে-চর্চা, তা যতটা সম্ভব তুলে ধরারও চেষ্টা করা হল। মোট ৯টি পর্বে বিন্যস্ত ‘বোধশব্দ’ পত্রিকার সুবৃহৎ এই মার্জিন সংখ্যা।
- Brand: BodhshabdoPrabir [ Prabir Dasgupta ]
₹760.00Original price was: ₹760.00.₹684.00Current price is: ₹684.00.প্রবীর
প্রসঙ্গ প্রবীর দাশগুপ্ত | বিশেষ বোধশব্দ সংকলন
মৃত্যু যে-বিচ্ছিন্নতার জন্ম দেয়, ঢেকে রাখতে চায় অসহায়তার সুচে বোনা কারুণ্যের ভারী চাদরে—খুব নির্লিপ্ত মুখে সেই চাদরটি তুলে বাতাসে ভাসিয়ে দিতে পেরেছেন তিনি। মহাপুরুষ না হয়েও মৃত্যুর বিপ্রতীপে জীবনকে জিতিয়ে দিয়েছেন। প্রবীর দাশগুপ্ত। তাঁর অকালপ্রয়াণ আমাদের যত-না আহত করে, তার চেয়ে বেশি উদ্দীপিত করে মাত্র কয়েকটি কবিতা লিখে চলে যাওয়ার এতদিন পরও তাঁর সপ্রসঙ্গ উপস্থিতি।
প্রবীর দাশগুপ্তর জন্ম ১৯৬৮ সালে। মৃত্যু একুশ বছর বয়সে, ১৯৮৯। আজ তিন দশক পর পুনরায় তাঁকে ফিরে দেখা। প্রবীরের অপ্রকাশিত ও অগ্রন্থিত কবিতা‑সহ গ্রন্থবদ্ধ যাবতীয় রচনা। গদ্য, চিঠি, পাণ্ডুলিপি, চিত্রকর্ম, ফোটোগ্রাফ। তাঁর উপরে আলোচনা, সাক্ষাৎকার। সবই রইল বিশেষ এই সংকলনে। ‘প্রবীর’। একা ও রঙিন।
পরিচিতি: প্রবীর দাশগুপ্ত
প্রবীর দাশগুপ্তর জন্ম ২ মার্চ ১৯৬৮। মৃত্যু ২৪ মার্চ ১৯৮৯। আটের দশকে খড়্গপুর থেকে কলকাতায় পড়তে আসেন তিনি। যাদবপুর বিশ্ববিদ্যালয়ে। ভরতি হন তুলনামূলক সাহিত্য বিভাগে।
অল্পবয়েস থেকেই নিয়মিত কবিতা লিখতেন প্রবীর। ছবি আঁকতেন। কলকাতায় এসে লেখালেখির চর্চা আরও বাড়ে। বন্ধুদের সঙ্গে কবিতায় সম্পৃক্ত এক যাপনে অতিবাহিত হতে থাকে দিন। বিতর্ক, জটিলতা—এসবও থাকে। সবমিলিয়ে যেন এক ঘোরের মধ্যে দ্রুত কাটে সময়। মাত্র একুশ বছর বয়সে তাঁর আকস্মিক মৃত্যু স্তম্ভিত করে দেয় বন্ধু, পরিজনদের। তাঁর মৃত্যুর পর ১৯৯০ সালে প্রকাশিত হয় ক্ষীণকায় ‘প্রবীর দাশগুপ্তের কবিতা’ বইটি। ২০০৮ সালে তাঁকে নিয়ে বিশেষ সংখ্যা করে ‘বোধশব্দ’। তিনটি দশক পেরিয়েও বাংলা কবিতায় তাঁর নাম অম্লান হয়ে রয়ে গিয়েছে।